সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা জানতে চান? টমেটো হচ্ছে একটি পুষ্টিকর
ফল, যা সাধারণত তরকারিতে সবজি হিসেবে বেশি ব্যবহৃত হয়। টমেটোর বৈজ্ঞানিক নাম
হচ্ছে Solanum Iycopersicum। টমেটো বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যায় এবং টমেটোর
উপকারিতাও রয়েছে প্রচুর।
তাছাড়া টমেটোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ পুষ্টিগুণ। টমেটো নিয়মিত
খেলে শরীর অসুস্থ্য হওয়ার ঝুঁকি অনেকটা কমিয়ে দেয়। তবে চলুন সকালে খালি পেটে
টমেটো খাওয়ার উপকারিতা গুলো কি কি জেনে নেওয়া যাক।
আরো পড়ুনঃ বাচ্চা হওয়ার পর মোটা হওয়ার উপায়
সূচিপত্রঃ সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
- সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
- কাঁচা টমেটোর উপকারিতা ও অপকারিতা
- কাঁচা টমেটোর অপকারিতা
- লাল টমেটোর উপকারিতা
- পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
- টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
- টমেটো খাওয়ার অপকারিতা
- গর্ভাবস্থায় টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
- টমেটো খেলে কি গ্যাস হয়
- টমেটো খাওয়ার নিয়ম
- শেষ কথা
সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
প্রতিদিন সকলে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। টমেটোতে প্রচুর
পরিমাণে ভিটামিন সি, লাইকোপেন নামক একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পটাসিয়াম এবং
ফাইবার থাকে, যা কি না স্বাস্থ্যের জন্য খুবই কার্যকরী। সকালে খালি পেটে
টমেটো খাওয়ার উপকারিতা গুলো নিচে উল্লেখ করা হলো।
- শরীরে রোগ প্রতিরোধ করে।
- ত্বক ও চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে ।
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
- দৃষ্টি শটি ভালো রাখে।
- দাঁত ও হাড়ের জন্য খুবই উপকারি
- ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
- ধূমপান জনিত ক্ষয় পূরণে সহায়তা করে
- রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
- ইমিউনিটি অর্থাৎ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ।
- পেটের মেদ বা চর্বি কমাতে বিশেষ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
- পরিপাক তন্ত্রের ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
সুতরাং সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার অনেক উপকার আছে। তাই আপনি যদি নিয়মিত সকালে টমেটো খেতে পারেন তাহলে আপনি শারীরিক ও মানসিক ভাবে অনেক সুস্থ থাকবেন। তবে চেষ্টা করবেন পরিমাণ মতো করে খাওয়ার, বেশি পরিমাণে খেলে একটু স্বাস্থ্য ঝুঁকি সৃষ্টি পারে।
কাঁচা টমেটোর উপকারিতা ও অপকারিতা
কাঁচা টমেটোর উপকারিতা ও অপকারিতা দুইটাই রয়েছে। কিন্তু কাঁচা টমেটোতে বেশি
উপকারিতা রয়েছে। তবে চলুন জেনে নিই কাঁচা টমেটোর উপকারিতা গুলো সম্পর্কে
বিস্তারিত।
কাঁচা টমেটোর উপকারিতা
- কাঁচা টমেটোয় রয়েছে লাইকোপেন নামে একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা ও সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে বিশেষ ভাবে ভূমিকা পালন করে।।
- কাঁচা টমেটোয় রয়েছে ক্লোরোজেনিক এবং কিয়ামেরিক অ্যাসিড, যা কাসিনাজের প্রভাব থেকে শরীরকে রক্ষা করে।
- শরীরের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করতে কাঁচা টমেটোর ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
- ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন কে সমৃদ্ধি হওয়ার কারণে হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে কাঁচা টমেটো বিকল্প নেই।
কাঁচা টমেটোর অপকারিতা
কাঁচা টমেটোর অপকারিতা বলতে গেলে নেই। তবে আপনার যদি হজমে সমস্যা থেকে থাকে
তাহলে টমেটো আপনার না খাওয়ায় ভালো। কারণ কাঁচা টমেটো খেলে অনেক ক্ষেত্রে
পেটে গ্যাস সৃষ্টি হয়। এতে করে শরীর অসস্তিকর হয়ে পড়ে ।
তাই এইধরেন সমস্যা থাকলে আপনার কাঁচা টমেটো না খাওয়ায় উত্তম। যাদের এলার্জি
আছে তারা নিয়মিত টমেটো খেলে শরীরে চুলকানি, র্যাস এবং স্বাসকষ্টের মত সম্যাস
দেখা দিতে পারে।
তাছাড়া যারা কিডনি ও হৃদরোগে ভুগছেন তাদের নিয়মিত টমেটো খাওয়া কমিয়ে দিতে
হবে। তবে বিশেষ করে যদি খাওয়ার অভ্যাস থাকে সেক্ষেত্রে একজন ভালো চিকিৎসকের
কাছে পরামর্শ নিতে হবে।
লাল টমেটোর উপকারিতা
সকালে খালি পেটে লাল টমেটোর উপকারিতা রয়েছে ব্যাপক। লাল টমেটো দাঁত ও হাড়ের
জন্য খুবই উপকারী। টমেটোতে থাকা ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন হাড় কে শক্ত করে এবং
হাড়ের গঠনে সহায়তা করে।
এছাড়াও দাঁতকে সুস্থ্য রাখতে কাঁচা টমেটো বিশেষ ভাবে ভূমিকা পালন করে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। টমেটোতে থাকা লাইকোপেন
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার কোষের বিস্তার প্রতিরোধ করে। তাই লাল টমেটোর
উপকারিতা রয়েছে অনেক।
পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পাঁকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে অনেক। প্রতিদিন নিয়মিত সকালে
খালি পেটে টমেটো খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। পাকা টমেটো ত্বকের পিগমেন্ট
হওয়া রোধ করতে বেশ কার্যকর।
ভিটামিন সি ছাড়াও এতে রয়েছে ফোলেট, ভিটামিন কে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং
লাইকোপেন যা হৃদরোগ ও ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমায়। এছাড়াও পাকা টমেটো
খাওয়ার উপকারিতা গুলো হচ্ছে।
- হৃদ রোগ প্রতিরোধ করে
- তোক ভালো রাখতে সাহায্য করে
- হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
- ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
- ওজন কমাতে সাহায্য করে
- চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে
- রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ রাখে
- ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে
- শরীরে পানি ও পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে
আরো পড়ুনঃ রাতে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা দুটিই রয়েছে। টমেটো নিয়মিত খেলে শরীরের
অনেক উপকার পাওয়া যায়। টমেটো নিয়মিত খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। যার
কারণে বড় বড় রোগ হওয়ার ঝুঁকি অনেক অংশে কমে।
তাছাড়া টমেটো খেলে হজমশক্তি বৃদ্ধি পায়। টমেটোতে ভিটামিন সি থাকে, যা ত্বক
ভালো রাখে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। টমেটো নিয়মিত খেলে হার্ট ভালো
থাকে।
তাছাড়া বিশেষ করে শরীরের ওজন কমাতে সহায়ক হিসেবে ভূমিকা পালন করে। চোখের
স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখে এবং পানি ও
পুষ্টি ঘাটতি পূরণ করে।
অন্যদিকে টমেটো খাওয়ার অপকারিতা বলতে শুধু বদহজম বা পেটে গ্যাসের সমস্যা
দেখা দিতে পারে। এটি শুধু মাত্র যাদের গ্যাসের সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে
বেশি দেখা যায়। এছাড়াও যাদের এলার্জি সমস্যা আছে তাদের নানা ধরনের উপসর্গ
দেখা দেয়, যেমন: ত্বকে চুলকানি, র্যাস এবং স্বাসকষ্টের মত সমস্যা দেখা
দেয়।
তাছাড়া যাদের কিডনি বা হৃদরোগে ভুগছেন তাদের রিপিড হৃৎস্পন্দন বেড়ে যেতে
পারে। কাঁচা টমেটোর মধ্যে সোলানিন নামক একটি রাসায়নিক উপাদান থাকে, যা খেলে
পেটের সমস্যা হতে পারে।
টমেটো খাওয়ার অপকারিতা
টমেটো খাওয়ার উপকারিতা গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা যেমন রয়েছে তেমনি অপকারিতাও রয়েছে।
নিচে টমেটো খাওয়ার অপকারিতা গুলো উল্লেখ করা হলো।
- যাদের অ্যাসিডিটি বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে তাদের টমেটো খেলে পেটে অস্বস্তি কিংবা অ্যাসিডিটির সমস্যা বেড়ে যায়।
- এলার্জি থাকলে তা থেকে শরীরের ত্বকে নানা ধরনের চুলকানি এবং শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
- টমেটোতে থাকা বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান থাকার কারণে রিপিড হৃৎস্পন্দন বা খুব দ্রুত হৃৎস্পন্দন বেড়ে যেতে পারে।
- টমেটো তে থাকা অক্সালেটস নামক একটি পদার্থ থাকে যা কিডনিতে পাথর সৃষ্টির কারণ হতে পারে।
- ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য টমেটো বেশি পরিমাণে খেলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
- ব্লাড পেশার বা ব্লাড থিনার ঔষুদের সাথে টমেটোর উপাদান গুলো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
তাই যাদের উপরোক্ত সমস্যা গুলো রয়েছে তাদের টমেটো না খাওয়ায় ভালো। তবে
বিশেষ প্রয়োজনে খাওয়ার জন্য একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
গর্ভাবস্থায় টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় টমেটো খাওয়ার উপকারিতা অনেক রয়েছে। গর্ভাবস্থায় টমেটো খেলে
শরীরে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, যেমন: ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, খনিজ এবং
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এই সকল ভিটামিন গর্ভাবস্থায় মা ও শিশুর
স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ভূমিকা পালন করে।
টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যা গর্ভাবস্থায় ইমিউন সিস্টেম
শক্তিশালী করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। এছাড়াও ভিটামিন
সি ত্বক আরো রক্তনালী শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।
টমেটোতে লাইকোপেন নামে একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা গর্ভাবস্থায় নারীর
স্বাস্থ্য ভালো রাখে। গর্ভাবস্থায় টমেটো খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় এবং
পেটের সমস্যা দূর হয়। গর্ভাবস্থায় টমেটো খেলে টমেটোতে থাকা পটাশিয়াম
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
তাছাড়া টমেটোতে থাকা ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়াম গর্ভাবস্থায় মা ও শিশুর
হাড় মজবুত করতে বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে। গর্ভাবস্থায় টমেটো ওজন কমাতে
সাহায্য করে। এছাড়াও এতে থাকা বিটা ক্যারোটিন ও ভিটামিন এ মায়ের গর্ভে থাকা
শিশুর ত্বক ও চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
গর্ভাবস্থায় শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ু কোষ তৈরিতে সহায়ক হিসেবে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গর্ভাবস্থায় টমেটো খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা
নিয়ন্ত্রণ করে এতে করে ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি অনেকটা কমে।
আরো পড়ুনঃ রাতে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
টমেটো খেলে কি গ্যাস হয়
টমেটো খেলে কি গ্যাস হয় এটা আপনারা অনেকেই জানেন না। টমেটো খেলে পেটে গ্যাস
বা অ্যাসিডিটি হয়। কাঁচা টমেটোতে বিশেষ করে অ্যাসিডের মাত্রা বেশি থাকে এবং
পাকা টমেটোতে অ্যাসিডের মাত্রা কিছুটা কম থাকে।
তাই যাদের গ্যাস বা অ্যাসিডিটির আছে তারা চেষ্টা করবেন টমেটো পরিমাণে কম
খাওয়ার। কারণ একসঙ্গে বেশি পরিমাণে খেলে তা পেটে অ্যাসিড রিফ্লাক্স করে যা
কিনা গ্যাস বা অ্যাসিডিটি সৃষ্টি করে। যার ফলে পেটে অস্বস্তি বোধ হয়।
তাই পরিমাণে কম এবং টমেটো অন্যান্য সবজির সঙ্গে মিশ করে খেলে এই সমস্যা অনেক
অংশে কমে যায়। তবে আপনার এই গ্যাস বা অ্যাসিডিটি সমস্যা দীর্ঘদিন যাবত হয়ে
থাকলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
টমেটো খাওয়ার নিয়ম
টমেটো খাওয়ার বেশ কয়েকটি নিয়ম রয়েছে। তবে টমেটো কাঁচা এবং পাকা দুই ভাবেই
খাওয়া যায়। কাঁচা টমেটো বিভিন্ন ধরনের সবজির সঙ্গে রান্না এবং স্যালাড করে
খাওয়া যায়। আর রান্না করে টমেটো খাওয়া শরীরের জন্য খুবই ভালো। টমেটোকে সস
হিসেবে খাওয়া যায়।
টমেটো নিয়মিত পরিমাণে খেতে হবে। বেশি পরিমাণে খেলে পেটে নানা ধরনের সমস্যা কিংবা
গ্যাস বা আয়াসিডি সৃষ্টি করে। কাঁচা এবং পাকা দুই ভাবেই খাওয়া যায় তবে পাকা
টমেটো খেলে গ্যাস না অ্যাসিড রিফ্লাক্স হওয়া কিছুটা কমে।
আরো পড়ুনঃ বাচ্চা হওয়ার পর মোটা হওয়ার উপায়
আর টমেটো রাতে ঘুমানোর আগে না খাওয়ায় ভালো কিন্তু সকালে খালি পেটে টমেটো
খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে অনেক। তাই নিয়ম মেনে কাঁচা এবং পাকা দুই ভাবেই টমেটো
খতে পারেন।
শেষ কথা
সুতরাং সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে ব্যাপক। তবে আপনাকে
নিয়মিত খালি পেটে টমেটো খেতে হবে। কাঁচা টমেটোর উপকারিতা এবং অপকারিতা দুইটাই
রয়েছে। বিশেষ করে টমেটো খেলে বেশি উপকারিতা পাওয়া যায়।
তাছাড়া লাল টমেটো গুলো রান্না করে খাওয়ার জন্য বেশ উপযোগী কিন্তু অনেকেই আবার
এমনিই খেয়ে নেন। তবে যেভাবেই টমেটো খান না কেন অবশ্যই পরিমাণ মেনে খেতে হবে।
বেশি খেলে শরীরে নানা ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
অতএব পরিশেষে আজকে আর্টিকেল পড়ে যদি উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের মাঝে
শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ 💗
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url