ইউরোপের কোন দেশে ফ্রি পড়া যায়

ইউরোপের কোন দেশে ফ্রি পড়া যায় এবং কম খরচে ইউরোপে উচ্চশিক্ষা এই সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলটি। বাংলাদেশী স্টুডেন্টরা পড়াশোনা করার জন্য ইউরোপের দেশগুলিতে যেতে চায়। এর প্রধান কারণ হচ্ছে উন্নত মানের শিক্ষা ব্যবস্থা এবং উন্নত জীবনযাপন করা।

তবে মূলত আর্থিক সমস্যার কারনে অনেকের স্বপ্ন নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু ইউরোপের কোন দেশে ফ্রি পড়া যায় এটা অনেকেই জানে না! আপনি যদি নিজের দক্ষতা একটু বাড়াতে পারেন তাহলে কম খরচে ইউরোপে উচ্চশিক্ষার জন্য ভিসা পেয়ে যেতে পারেন। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক ইউরোপের কোন দেশে ফ্রি পড়া যায়।

আরো পড়ুনঃ সুইডেন স্টুডেন্ট ভিসা সম্পূর্ণ খরচ

সূচিপত্রঃ ইউরোপের কোন দেশে ফ্রি পড়া যায়

ইউরোপের কোন দেশে ফ্রি পড়া যায়

ইউরোপের কোন দেশে ফ্রি পড়া যায় বলতে গেলে ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশে ফ্রি পড়া যায়। আর ইউরোপের সেই দেশগুলো হচ্ছে:

  1. জার্মানি: ইউরোপের দেশ জার্মানিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফ্রি পড়া যায়।কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে সেমিস্টার ফি লাগে।
  2. ফিনল্যান্ড: ফিনল্যান্ডে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (EU) এবং ইউরোপিয়ান ইকোনমিক এরিয়া (EEA) এই সকল দেশের শিক্ষার্থীদের পড়া শুনার জন্য কোনো রকমের ফি দিতে হয় না। তবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের দেশগুলো বাদে অন্য দেশ গুলোর ক্ষেত্রে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু ফি দেয়া লাগে।
  3. নরওয়ে: নরওয়ের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ গুলোতে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য সম্পূর্ণ ফ্রি পড়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
  4. স্ক্যান্ডিনেভিয়ার দেশ সমূহ: সুইডেন এবং ডেনমার্ক এই দুটি দেশে ফ্রি পড়া যায়। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে টিউশন ফি অথবা সেমিস্টার ফি লাগতে পারে।
  5. আইসল্যান্ড: আইসল্যান্ডে পড়াশুনার খরচ খুব কম লাগে কিন্তু সেখানে জীবনযাত্রার খরচ অনেক বেশি।
  6. স্কটল্যান্ড: স্কটল্যান্ডে ইউকে ও ইইউ শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো ধরনের ফি লাগে না। কিন্তু অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য পড়াশুনার ফি দিতে হয়।
  7. অট্রিয়া: অস্ট্রিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ফ্রি পড়া যায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে সেমিস্টার ফি দিতে হয়।
  8. চেক প্রজাতন্ত্র: চেক প্রজাতন্ত্রে চেক ভাষায় পড়াশোনা করলে ফ্রি পড়া যায়।

ইউরোপের এই দেশগুলিতে মোটামুটি ফ্রি পড়া যায়। আর এই ইউরোপের দেশ গুলো খুবই উন্নত হওয়ায় এখানে আপনার জীবন যাপনের ক্ষেত্রে খরচ বেশি হতে পারে। তাই আবেদন করার আগে সকল তথ্য জেনে আবেদন করা ভালো।

আরো পড়ুনঃ কোন দেশে সহজে স্কলারশিপ পাওয়া যায়

কম খরচে ইউরোপে উচ্চশিক্ষা

কম খরচে ইউরোপে উচ্চশিক্ষা করার জন্য জার্মানি, ফিনল্যান্ড, নরওয়ে, পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি, চেক প্রজাতন্ত্র, স্পেন, বুলগেরিয়া এই কয়েকটি দেশ অন্যতম। কম খরচে ইউরোপে উচ্চশিক্ষা সম্পর্কিত কিছু তথ্য:

1. জার্মানি

  • জার্মানির বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন খুবই কম।
  • সেমিস্টার ফি এবং অন্যান্য ফি বাবদ প্রায় €২৫০ থেকে €500 ইউরো অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৩০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত লাগতে পারে।
  • জীবনযাত্রার খরচ নিজেকে বহন করতে হবে।

2. ফিনল্যান্ড

  • EU এবং EEA ভুক্ত দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো ধরনের ফি লাগে না।
  • অনেক ক্ষেত্রে বিদেশি শিক্ষার্থীরাদের জন্য স্কলারশিপ দেয়া হয়।
  • জীবনযাত্রা খরচ নিজেকে বহন করতে হবে।

3. নরওয়ে

  • নরওয়ের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে কোনো ধরনের টিউশন ফি দিতে হয় না।
  • নরওয়ে তে জীবনযাত্রার ব্যয় অনেক বেশি।
  • তাই জীবনযাত্রা খরচ নিজেকে বহন করতে হবে।

4. পোল্যান্ড

  • টিউশন ফি খুবই কম লাগে
  • ইংরেজি নিয়ে পড়াশোনা করলে স্কলারশিপ পাওয়া যায়।
  • জীবনযাত্রা খরচ নিজেকে বহন করতে হবে।

5. হাঙ্গেরি

  • হাঙ্গেরির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে টিউশন ফিস অনেক কম প্রায় €২০০০ থেকে € ৪০০০ ইউরো অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৬০ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
  • তাছাড়া বিদেশি শিক্ষার্থীরা ইংরেজি বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করলে স্কলারশিপ পাওয়া যায়।
  • জীবনযাত্রা খরচ নিজেকেই বহন করতে হবে

6. চেক প্রজাতন্ত্র

  • চেক ভাষা নিয়ে পড়াশোনা করলে কোনো ধরনের টিউশন ফি নেই।
  • জীবনযাত্রার খরচ নিজেকেই বহন করতে হবে।

7. স্পেন

  • স্পেনের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে টিউশন ফি প্রায় অনেক কম । যেমন ১০০০- ৩০০০ ইউরো অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার থেকে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত।
  • জীবনযাত্রা খরচ নিজেকেই বহন করতে হবে।

8. বুলগেরিয়া

  • বুলগেরিয়া তে টিউশন ফি প্রায় €১৫০০ থেকে €৪০০০ ইউরো অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ২ লাখ টাকা থেকে ৫। লাখ টাকা পর্যন্ত।
  • জীবনযাত্রা খরচ নিজেকে বহন করতে হবে।

কম খরচে এই গ্রুপে উচ্চশিক্ষা করার জন্য এই দেশগুলোর বিকল্প নেই। ইউরোপের এই দেশগুলোতে শিক্ষার মান যেমন ভালো তেমনি এখানে লেখাপড়া করলে ভবিষ্যতে ভালো কিছু করা যাবে।

Ielts ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

Ielts ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়, ইউরোপের বেশির ভাগ দেশেই আইইএলটিএস ম্যান্ডেটরি এই কথা কোথাও উল্লেখ নেই। আপনি যদি চার বছর ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশোনা করে থাকেন তাহলে আপনার জন্য কোন IELTS এর প্রয়োজন নেই।

এটা শুধু স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তাছাড়া আপনি যদি কোম্পানি বা কাজের ভিসা নিয়ে আসেন সে ক্ষেত্রে আপনাকে IELTS এর প্রয়োজন হবে। তাছাড়া IELTS থাকলে আপনার ভিসা পেতে সুবিধা হবে। নিচে Ielts ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় তার একটি লিস্ট দেয়া হলো:

ক্রমিক নংIELTS ছাড়া ইউরোপের দেশ সমূহ
১.পোল্যান্ড
২.ইতালি
৩.হাঙ্গেরি
৪.গ্রিস
৫.পর্তুগাল
৬.মাল্টা
৭.ফ্রান্স
৮.বুলগেরিয়া
৯.সারভিয়া
১০.ক্রোয়েশিয়া
১১.রোমানিয়া

বিদেশে পড়ার জন্য কোন সাবজেক্ট ভালো

বিদেশে পড়ার জন্য কোন সাবজেক্ট ভালো এবং ইউরোপের কোন দেশে ফ্রি পড়া যায় এটা অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না। তাই বিদেশে পড়ার জন্য কোন সাবজেক্ট ভালো হবে তা নিচে দেওয়া হলো:

1. Engineering

  • কম্পিউটার সাইন্স ইঞ্জিনিয়ারিং
  • মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
  • ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
  • সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং

2. Information and Technology

  • সাইবার সিকিউরিটি
  • ডাটা সায়েন্স
  • সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট

3. Business Administration

  • হিসাববিজ্ঞান
  • মার্কেটিং
  • ফিন্যান্স
  • MBA
  • ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস

4. Health Service

  • মেডিকেল
  • নার্সিং
  • পাবলিক হেলথ

5. Humanities

  • সমাজবিজ্ঞান
  • ইতিহাস
  • ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনশিপ
  • মনোবিজ্ঞান

6. Natural Science

  • বায়োলজি
  • কেমিস্ট্রি
  • ফিজিক্স
  • ফার্মেসি
  • জিওলজি

7. Arts and Design

  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • ফ্যাশন ডিজাইন
  • আর্কিটেকচার ডিজাইন

8. Language and Lecture

  • ইংরেজি
  • স্প্যানিশ
  • ট্রান্সলেশন স্টাডিজ

জার্মানিতে স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা

জার্মানিতে স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে। জার্মানিতে স্টুডেন্ট ভিসা পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই এই বিষয়গুলো প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। যেমনঃ

  1. প্রাপ্ত তথ্য: আপনি যে প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে চান সে প্রতিষ্ঠানের নিকট হতে অফার লেটার বা এডমিশন ডকুমেন্ট দেখাতে হবে।
  2. পাসপোর্ট: ভিসা আবেদনের জন্য প্রথমে আপনার একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। যার মেয়াদ অন্তত ৪ মাস থাকতে হবে।
  3. অর্থনৈতিক সক্ষমতা: স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনার অর্থনৈতিক সক্ষমতা থাকতে হবে। এছাড়া আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর প্রয়োজন হবে।
  4. ভাষার দক্ষতা: ইংরেজি ভাষার প্রতি দক্ষতা থাকতে হবে। অর্থাৎ TOEFL বা IELTS এ আপনার স্কোর 6.5 থাকতে হবে।
  5. অন্যান্য ডকুমেন্ট: আবেদনপত্র শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ হিসেবে সার্টিফিকেট গুলো প্রয়োজন হবে।
  6. মেডিকেল রিপোর্ট: কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনার শারীরিক অবস্থা যাচাই-বাছাইয়ের জন্য মেডিকেল রিপোর্ট প্রয়োজন হতে পারে।

বিদেশে পড়াশোনার খরচ

বিদেশে পড়াশোনার খরচ বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। তাছাড়া ইউরোপের কোন দেশে ফ্রি পড়া যায় এবং খরচ কত হবে তার কিছু ধারণা নিচে দেওয়া হলো।

1. টিউশন ফি: বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। যেমন:

  • জার্মানি: জার্মানিতে টিউশন ফি নাই কিন্তু সেমিস্টার ফি €250 থেকে €500 ইউরো অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৩০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।
  • যুক্তরাজ্য: যুক্তরাজ্যে টিউশন ফি ১০ হাজার থেকে ৩৮ হাজার পাউন্ড অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১৫ লাখ থেকে ৬০ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়।
  • যুক্তরাষ্ট্র (আমেরিকা): আমেরিকাতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় টিউশন ফি বাবদ ২০ হাজার থেকে ৬০ হাজার ডলার অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২০ লাখ থেকে ৭০ লাখ টাকা পর্যন্ত পড়াশোনার খরচ হয়।
  • ফিনল্যান্ড: ফিনল্যান্ডে টিউশন ফি বাবদ বিদেশি শিক্ষার্থীদের খরচ হয় €5000 থেকে €15000 ইউরো অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৬ লাখ থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত।

2. জীবনযাত্রার খরচ

  • জার্মানি: জার্মানিতে মাসে €700 থেকে €1200 ইউরো অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়।
  • যুক্তরাজ্য: যুক্তরাজ্যে মাসে 800 থেকে 1500 পাউন্ড অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১ লক্ষ ২০ হাজার থেকে ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়।
  • যুক্তরাষ্ট্র: যুক্তরাষ্ট্রে মাসে ৮০০ থেকে ২০০০ ডলার অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকায় ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়।
  • নরওয়ে: মাসে ১০০০ থেকে ১৫০০ ইউরো অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকায় এক লাক ত্রিশ হাজার টাকা থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়।

3. অন্যান্য খরচ

  • বিশ্ববিদ্যালয় ফি : বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতি সেমিস্টার ১০০ থেকে ৩০০ ইউরো ডলার অথবা পাউন্ড খরচ করতে হয়
  • ভিসা ফি: বিভিন্ন দেশের আর্থিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে ভিসার ফি বিভিন্ন রকম হতে পারে।
  • পড়াশোনা বাবদ খরচ: বই খাতা বা অন্যান্য কিছু কিনতে ৫০০ থেকে ১৫০০ ডলার, পাউন্ড বা ইউরো খরচ করতে হয়।

অতএব, ইউরোপের কোন দেশে ফ্রী পরাজয় এবং বিদেশে পড়াশোনার খরচ কত এইগুলো নির্ভর করে সেই দেশের বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উপর। যদি আপনি কম খরচে ইউরোপের উচ্চশিক্ষা করার জন্য যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই স্কলারশিপ নিয়ে যেতে হবে।

তাই বলা যায় বিদেশে পড়াশোনার খরচ সে দেশের সরকার এবং বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করে। আর বাকিটা খরচ আপনার জীবন যাত্রার ওপর নির্ভর করে। আপনি যেমন ব্যয় করবেন খরচ তেমন হবে।

আরো পড়ুনঃ কোন দেশে সহজে স্কলারশিপ পাওয়া যায়

শেষ কথা

পরিশেষে একটা কথা বলতে চাই আজকের আলোচনার বিষয়টি ছিল ইউরোপের কোন দেশে ফ্রি পড়া যায় এবং কম খরচে ইউরোপে উচ্চশিক্ষা। আজকের আলোচ্য বিষয়ে যতটুকু তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছি সব টুকু এখানে দেওয়ার চেষ্টা করেছি।

আশা করি আপনারা এ তথ্যগুলো নিয়ে অনেকটা উপকৃত হবেন। তাছাড়া আপনারা যারা IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া যায় এটা নিয়ে ভাবছেন তারাও এই বিষয়গুলোর মাথায় রেখে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে বিদেশে পড়াশোনার খরচ এই বিষয়গুলো দেখতে হবে।

অতএব আপনারা যদি আমারে আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হন এবং আমার দেয়া তথ্যের মধ্যে যদি কোন প্রকার ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন। যতটুকু পেরেছি সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি। ধন্যবাদ 🌺

ইউরোপের কোন দেশে ফ্রি পড়া যায় , কম খরচে ইউরোপে উচ্চশিক্ষা , Ielts ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় , বিদেশে পড়ার জন্য কোন সাবজেক্ট ভালো , জার্মানিতে স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা , বিদেশে পড়াশোনার খরচ শেষ কথা

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url